শিক্ষামূলক ফেসবুক স্ট্যাটাস

১০টা নেগেটিভ ইমোশন যা আমাদেরকে পিছনে ফেলে দিচ্ছে

তুলনা (হিংসা)
অন্য কারো সাথে তুলনা করে তার সাকসেসের মধ্যে ছিদ্র খোঁজার মানে হচ্ছে- তোমার যে সাহস নাই সেই মন খারাপকে সাময়িক সান্ত্বনা দেয়া। ও দুই নাম্বারি করেছে, সে ছেঁচড়া, তেলবাজ, খেত-আনসোসাল বলার মানে হচ্ছে--- আমি নিজেকে এক নম্বর মনে করেও তার সাথে পারোনি তাই আফসোস করছি। সো, আজকের পর থেকে-- অন্যের সাথে তুলনা করতে হলে, তার এফোর্ট এর সাথে তোমার এফোর্টের তুলনা করো। তার স্ট্রাটেজির সাথে তোমার স্ট্রাটেজির তুলনা করো। এরপর কম্পেয়ার না করে, কমপিট করো।

{tocify} $title={Table of Contents}

পটেনশিয়াল (আমি ডিজার্ভ করি)
দুনিয়ার সবচেয়ে লুজার মার্কা কথা হচ্ছে-- আমি এর চাইতে ভালো কিছু ডিজার্ভ করি। শুনো, সত্যি কথা হচ্ছে, তুমি যেটা পাইছো সেটাই তুমি ডিজার্ভ করো। এখন সেটা তোমার ভালো লাগুক বা না লাগুক-- সেটা দিয়ে দুনিয়ার কারো তেমন কিচ্ছু যায় আসে না। তোমার পটেনশিয়াল আছে বা তুমি কি ডিজার্ভ করো সেটা নিয়ে দুই মিনিটের বেশি চিন্তা করতে যেও না। তোমার কোন কিছু না হলে, কোন কিছুর পিছনে চেষ্টা করে না পেলে-- পরেরবার ট্রাই করে দেখো। ডিজার্ভ করি বলে, আজীবনের জন্য লুজার পজিশন রিজার্ভ করে বসে থেকো না।

কেউ আমাকে দেখতে পারে না (লোনলি)
তোমার ফ্রেন্ড সংখ্যা কমে যাওয়ার দুইটা মানে হতে পারে। এক, হতে পারে তুমি তোমার টার্গেটে, তোমার নিজেকে ডেভেলপ করতে এতো ব্যস্ত, এতো ব্যস্ত যে-- আশেপাশের কারো পিছনে ফাও সময় দেয়ার মতো সময় তোমার হাতে নাই। আর তোমার ফ্রেন্ড সংখ্যা কমে যাওয়ার আরেকটা মানে হচ্ছে-- তুমি কারো সাথেই মিশতে চাও না। বা যাদের সাথে মিশতে গেছো তারা তোমার টাইপের মানুষ না। সো, চারজন নেগেটিভ ফ্রেন্ড থাকার চাইতে, ফ্রেন্ডহীন ভাবে বাসায় বসে ইউটিউব এ স্কিল ডেভেলপ এর ভিডিও দেখা অনেক ভালো।

ঘৃণা (হেটার্স)
হেটার্স নিয়ে আমার সিম্পল রুল-- তুমি বেঁচে থাকলে তোমার হেটার্স থাকবে। যেমন ধরো, তুমি যদি এই মুহূর্তে ইউটিউবে যাও। তাহলে এমন কোন ভালো বা চমৎকার ভিডিও খুঁজে পাবে না। যেটার মধ্যে ১০০০ এরও বেশি লাইক আছে আর একটাও ডিজলাইক নাই। সো, হেটার্স আর ডিজলাইক লাইফেরই একটা অংশ। তোমাকে যেটা করতে হবে--সেটা হচ্ছে তুমি দেখো, তোমার হেটার্স যদি ১০% এর কম হয় তাহলে ওদের ইগনোর করো। যদি ২৫% এর মতো হয় তাহলে তুমি যা করতেছো আরেকটু ভেবে দেখো। আর যদি হেটার্স ৫০% বা তার বেশি হয়, তাহলে তুমি কিছু একটা ভুল করতেছো। ট্রাই টু চেইঞ্জ সামথিং।

ইগো (আমিই সেরা)
ইগো, আত্মঅহংকার, সুপিয়রিটি কমপ্লেক্স তোমার চারপাশে দেয়াল তৈরি করে দেয়। তোমার ইগো যত বেশি হবে, অন্যদের কাছে থেকে শিখা ততো কঠিন হবে। অন্য কারো থেকে তত বেশি পিছিয়ে পড়বে। তুমি এক সময় কই পড়ছিলা, কি খাইছিলা, কি রেজাল্ট করছিলা, তোমার বাপ কি ছিলো, এগুলা আজীবন গোনার টাইম তোমার থাকতে পারে, দুনিয়ার অন্য কারো নাই। সো, ইগো এর মুখোশ ছাড়ো। একজন বিনয়ী, নম্র, ভদ্র মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো। লাইফ অনেক সহজ ও মজার হয়ে উঠবে।

অজুহাত (কমপ্লেইন)
একটা কথা আছে- Don't be the problem. Be the solution. সো, এই জিনিস কাজ হচ্ছে না। ওই ভাবে করলে হবে না। সে কেন আমার দিকে তাকালো না? তার নাক ব্যাঁকা কেন? রাস্তার পাশে বৃক্ষ কেন? বৃক্ষের গোড়ায় শিকড় কেন? শিকড়গুলা চিকন কেন? এমন শত শত কমপ্লেইন করে খুব বেশি চেইঞ্জ করতে পারবে না। বরং তোমার নিজের ভিতরেই অশান্তি বাড়বে। তাই সমস্যার সাইডে না দাঁড়িয়ে, সমাধানের সাইডে চলে যাও। আচ্ছা, এইভাবে কাজ হচ্ছে না। তাহলে আমি এইভাবে ঘুরিয়ে দিলাম। এই ঘরটা সবসময় কেন ময়লা থাকে-- আচ্ছা আমি পরিষ্কার করে দিলাম। ও এইখানে সবসময় ক্যাচাল করে। আচ্ছা, সেই সময় আমি ঐখানে গেলাম না।

রাগ(মেজাজ খারাপ)
রাগ দেখানো বা মেজাজ খারাপ করা বোকা মানুষের কাজ। রেগে যাওয়ার মানে হচ্ছে, তোমার চিন্তা করার এবিলিটি ফ্রিজ করে দেয়া। সবচেয়ে বিচক্ষণ ব্যক্তি রেগে গিয়ে সবচেয়ে স্মার্ট চাল চালে না। বরং মাথা কুল রেখেই আসল গুটির দান দেয়। সো, তুমি মাথা গরম করে, দশ মিনিট চিল্লা চিল্লি করে সাময়িক এটেনশন পেতে পারো। মাগার শেষ দান খেলবে মাথা ঠান্ডাওয়ালা ব্যক্তিটাই। সেজন্যইতো কথায় বলে-- রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।

ভয়(কনফিউশন)
কোন কিছুতে ভয়, সংশয় বা কনফিউশন থাকার মানে হচ্ছে তুমি রেডি না। কনফিডেন্ট না। পরীক্ষায় পাশ করবে কি, করবে না। সেটা নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ হচ্ছে তুমি সঠিক পরিমাণ প্রিপারেশন নাও নাই। পাশ করার পর চাকরি পাবে, নাকি পাবে না সেটা নিয়ে কনফিউশনের কারণ হচ্ছে-- তুমি স্কিল, ইন্টারভিউ প্রিপারেশেন, ক্লাসের পড়া, ইংরেজি দক্ষতার পিছনে পর্যাপ্ত এফোর্ট দাও নাই। এখন কনফিউশনের চাদর দিয়ে ল্যাকিংস গর্ত ঢাকার চেষ্টা করতেছো। তাই ভয় যত বেশি পাবে প্রিপারেশন নেয়ার পরিমাণ তত বাড়িয়ে দিবে। দেখবে ভয় উল্টা পথে পালিয়েছে।

মন খারাপ (ভাল্লাগে না)
ও কেন চলে গেছে? আমার কোন জিনিসে কমতি ছিলো? বা আমার সাথেই বা এমন কেন হলো। এইগুলার উত্তর হচ্ছে-- তুমি একটা গাধা। এজন্যই সে চলে গেছে। কারণ যে গাধাকে তিনমাস ধরে ইগনোর করছে। এর মধ্যে দুইবার ব্লক মারছে। তারপরেও সে বুঝে নাই। আর এখন যখন ডাইরেক্ট "না" বলে দিয়ে চলে গেছে। তাতেও সে ভুলতে পারতেছে না। প্যানপ্যান করেই যাচ্ছে। তাই তাকে ছেড়ে দিয়ে চলে গেছে। গেট ওভার ইট। ডু সামথিং নিউ। জীবন পিছনে ফিরে তাকানোর জন্য না। সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য।

প্রোকাস্টিনেশন(ঢিলামি)
মনে রাখবে, ঢিলামি করার সহজ উপায় হচ্ছে রুটিন বানানো, প্ল্যান সেট করা, নোটপত্র জোগাড় করার নামে আরো এক সপ্তাহ সময় নষ্ট করা। সো, প্লানের নামে প্রোকাস্টিনেশন করতে যেও না। হুদাই টাইম নষ্ট করো না। তোমার যদি সত্যিই কাজটা করার ইচ্ছা থাকে। তাহলে আজকে করো। দরকার হলে পুরা কাজটার মধ্যে আজকে যতটুকু করতে পারবে ততটুকু করো। তারপরেও আজকেই শুরু করো।

ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন
ঝংকার মাহবুব।

আরো কিছু শিক্ষামুলক ফেসবুক স্ট্যাটাস

  • মানুষের মৃত্যুতে যদি আপনার কোনো অনুভূতি না হয়, তবে ধরে নেবেন, আপনিও বেঁচে নাই।
  • মানুষ সাহায্য না করলে অভিযোগ করে,আর সাহায্য করলে আঘাত করে।
  • হাওয়ার হাতকড়া পরে, যদি রোদ্দুরে রাখি মুখ দেখেছি, ভালবাসাটাই সেরে না যাওয়া একমাত্র অসুখ।
  • কাঁধে আস্ত এক জীবন নিয়ে ঘুরছি। গন্তব্যে পৌঁছাতে পারিনি বলে কাঁধ থেকে ফেলতে পারিনা।
  • পৃথিবী আপনাকে সুন্দর যা কিছু দেয়, তার সবই মেরে ফেলার আগে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দেয়।
  • আমি অনেক মানুষ দেখেছি যাদের গায়ে কোনো জামা নাই। আবার অনেক জামা দেখেছি যাদের ভেতরে কোনো মানুষ নাই।
  • ঘোড়া যতদিন দৌড়াতে পারে ততদিন পরাধীন, অচল হয়ে গেলে স্বাধীন।
  • ঢেউ নেই শ্রোত নেই গতি নেই, থেমে গেলে ক্ষতি নেই কন্ঠে আকুতি নেই।


পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ, আপনার পকেটে যে টাকা নাই, মানুষকে তা বিশ্বাস করানো।
তুমি ভেতর থেকে ভেঙে পড়েছ, সেটা কাউকে বুঝতে দিও না, কারণ লোকে ভেঙে যাওয়া বাড়ির ইট পর্যন্ত খুলে নিয়ে যায়।


যদি নিজের তাকদীর মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হতো, তাহলে সে নিজের জন্য তাই লিখতো, যা আল্লাহ তার জন্য লিখেছেন।
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.)


ভবিষ্যতে আরো ভালো কিছু হতে পারে ভেবে মানুষ তার বর্তমানকে উপেক্ষা করে। ফলে তার সেরা সময় পড়ে থাকে অতীতে।

জীবন নিয়ে কিছু ফেসবুক স্ট্যাটাস

আক্ষেপ ছাড়া জীবন হয় বোধহয় হয় না
ভোরের শিশিরকণার মত স্বচ্ছ জীবনটাতেও আক্ষেপ থাকে, ঘাসের বিছানার মত পরিপাটি জীবনেও একটু হলেও আক্ষেপ থাকে।
আমার জীবনের আক্ষেপ হল, আমি গোটা পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারি নাই পারি নাই'। এই কথাটা বললে হালকা সহমর্মিতা চলে আসে, লোকে ভাবে, 'আহা! চেষ্টা করেছে তো, কিন্তু পারে নাই'
কিন্তু বিচারের কাঠগড়ায় যখন নিজেকে দাঁড় করাই, তখন বুকে হাত দিয়ে বলতে গেলে আটকে যাই  বারবার। আসলেই কি 'পারি নাই' নাকি 'করি নাই'...?

দিনে দশবার যে ফোন করে, তার ফোনকলকে আমরা Taken For Granted হিসেবে ধরে নিয়ে অপেক্ষা করি .বারবার যে খোঁজ নেয়, তার জন্য ভ্রু কুচকাতে আমরা দ্বিধা করি না একটুও। ৩০ সেকেন্ডের রিংটোনটা বেজে বেজে ফুরিয়ে যায়, নোটিফিকেশন ট্রে থেকে মেসেজটা হারিয়ে যায় চিরতরে, আর হারিয়ে যায় মানুষ খুব ধীরে ধীরে, অবহেলায় আর যোগাযোগহীনতায় !!

ইন্ট্রোভার্ট হওয়ার দোহাই, ব্যস্ততার অজুহাত, প্রচণ্ড অলসতা কিংবা অদৃশ্য এক দম্ভের আধিপত্যে আমি হাজার হাজার বার্তা উপেক্ষা করে গিয়েছি যত্ন করে। আমার দুয়ারে মানুষ কড়া নাড়বে ভেবে নিয়ে কখনো এক পা এগিয়ে যাই নি , কখনো কাজে লাগবে না - ভেবে চোখ চোখ পড়তেই চোখ সরিয়ে নিয়েছি। অপরিচিতের মত মুখ ঘুরিয়ে হেঁটে গিয়েছি অনেক অনেক দূরে !!

অথচ পুরোটাই যে ইচ্ছাকৃত, এমন কিন্তু না , মানুষ যে অভ্যাসের দাস. একবার কোন এক ভুল অভ্যাসে ডুবে গেলে, সেখান থেকে বেরিয়ে আসা ভীষণ কঠিন ... একবার যোগাযোগ নিভে গেলে, সে আঁধার থেকে মুক্তি মেলে না সহজে, ইতস্তত বোধ করতে করতেই একসময় টের পেয়ে যাই, অনেক দেরি হয়ে গেছে !!
 
আমি মুগ্ধ হয়ে দেখেছি বিপরীত মেরুর মানুষকে, যোগাযোগ রক্ষার কি ভীষণ প্রচেষ্টা নিয়ে তাদের ছুটে চলা প্রতিনিয়ত ... আক্ষেপ এটাই, আমি তাদের মত হতে পারি নি ... কারো কড়া নাড়ার শব্দ শুনে আমি নীরব থেকেছি বহুকাল, এরপর নিরন্তর আফসোস করেছি শূন্য দুয়ারে দাঁড়িয়ে !!
 
জীবনের অদ্ভুত কিছু আত্মোপলব্ধি থাকে, যা উপলব্ধি পর্যন্ত এসে আটকে যায় ... আমি যোগাযোগহীনতায় আটকে গেছি, এক ভয়ংকর অভ্যাসের সমুদ্রের অতলে আমি ডুবে গেছি ... ইতস্ততবোধের শহরের দেয়ালে আমি নিখোঁজ সংবাদের আধছেঁড়া পোস্টার হয়ে লেপ্টে আছি অনন্তকাল !!
 
যোগাযোগকে একপাক্ষিক ভেবে আমি নিজ জগতের ছোট্ট কুঁড়েঘরের দরজা ভিড়িয়ে দিয়ে উপেক্ষা আর অবহেলার চর্চা করে গিয়েছি প্রতিদিন ... অথচ যোগাযোগ কখনোই একপাক্ষিক ছিল না !!"

ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন
Mushfiqur Rahman Ashique

ফেসবুক আইডির নাম

ফেসবুক আইডির নাম মেয়েদের

হিজাব কুইন
বেহেস্তের পথে
কনফার্ম জান্নাতী
ইসলামিক পরিপূর্ণ জীবন
ইসলাম কি বলে?
ভালোবাসি আল্লাহর জন্য
কিয়ামত দিবস
পুনরুজ্জীবিত হবে না?
কোথায় যাচ্ছো?
জান্নাত হারাচ্ছো নাতো?
বিদ্রোহী কিছু নাম

ফেসবুক আইডির নাম মেয়েদের

পরী,
মধুশ্রী বর্ষা
বর্ষার ওই কালো মেঘ
মধুশ্রী
রানী এলিজাবেথ
শেখ হাসিনা
শেখ রেহানা
পপি আক্তার কুলসুম
তানিয়া খান
হাজরা জান্নাত রিচি
লিজা আক্তার
মাহফুজা বিনতে
জনি কুলসুম
তাওসিফা জান্নাত
তাসনিম আব্দুল্লাহ
দীপান্বিতা
অজানা পরি
নিশাত তাবাসসুমনিলিমা জাহান মেঘ
শেষ চিরকুট
সিন্থিয়া জামান
নওসাবা জাহান আতিকা
মেঘলা তাসনি
শিশির ভেজা সকাল
আরোশী আহমেদ আরিয়ান
স্মৃতি আক্তার
ফারহা ঐশী
জান্নাতুল পায়েল জান্নাত
কালো মেয়ে শিমু,
আজ কেনো আসনি,
কিভাবে বদলে গেলো,
অবুঝ মন,
মেঘকন্যা
রাইসা জামান
অব্যক্ত কথাগুলো
তাহমিনা আক্তার তানিশা
তামান্না খানম
অতীতের স্বপ্নগুলো
ফাতেমা জান্নাত রুহি,
তাবাসুম ইবনে হাসিব,
মারিয়াম শানু,
তাসফিয়া মিফতাহুল জান্নাত,
ধূসর জীবন,
তাসলিমা বিনতে জামান,
সুমাইয়া ইবনে কুলসুম,
শাবনুর ইয়ামিন,
প্রেমহীন জীবন,
অস্পরী,
তাসমিম জাহান জারা,
অসম্ভব কথা,
রাইশা ইবানুম,
নায়রা তুল নাজ,
ইপসিতা ইলা,
আরোহী বিথী
তিশা আফরিন
তাহিয়া তারান্নু
আদিতি চৌধুরী
ইভা ইসলাম
আরোহী আসিফা
শাওমি স্নিগদা
ইভা ইসলাম
সুরাইয়া ইমু
ব্রেকআপ স্টরি
নীলপরী
অ্যাঙ্গেল তানহা
তাহিয়া সাবিকুন নুর
ইনোসেন্ট আকসা
নাজনীন নিশাত
তানহা সানিয়া
ফারিয়া ইসলাম আনিসা
সামিরা খান রিয়া
আনিসা ইশা
আলিশা পাপড়ি
সায়রা আহমেদ
সামিহা সিদ্দিকা
আনিকা অনু
মিথিলা শিশির
শিশির কনা
মেঘকন্যা
ভালবাসার পরশ
সিঙ্গেল ফারিয়া
আফসানা জাহান মিম
অবেলার ছায়াবতী
তাহৃম মাহেক
ফাহমিদা আক্তার
সায়রা আহমেদ
জান পাখি
ঈপ্সিতা সরকার ইলা
সাদিকা ইসলাম রোজা
নুসরাত রাহমান
অধরা প্রান্তি
শাহনাজ পারভীন
নওশীন ইলা
মনীষা আর রহমান জুই
অবন্তিকা আরাবিয়া
নীল আকাশ,ভালোবাসা শুধু কষ্ট,
অবুঝ মন,
হৃদয়ের আয়না,
স্বপ্নিল আকাশ,
পাগলী মেয়ে,
পাগলের পাগলি,
মন খারাপের দেশে,
কালো মেয়ে,
এন্জেল শানু,
মানহা তাবাসসুম
মিসকাদ আরা জান্নাত
রাফি চৌধুরী
ফারজানা আক্তার বৃষ্টি
মেহজাবিন চৌধুরী
হিরা মনি
কিউট পাগলি

ছেলেদের স্মার্ট ফেসবুক আইডির নাম

ডাইরির পাতা
প্রিন্স মিরাজ
মুশফিকুর রাহিম
স্বপ্নীল খান
মোহাম্মদ ইবনে সালমান
চৌধুরী সাহেব
ঢাকাইয়া নবাব
সিলেটি নবাব
বাদশা সুলেমান
গরিবের প্রিন্স
অনুপ্রেরণা হীন জীবন
বাঁচতে পারবো না
বাপ্পারাজ
নেশা
গরিবের জীবন
মধ্যবিত্ত
হারিয়ে যাবো নীলিমায়
গোধূলির আলো
সন্ধ্যা তারা
সত্যের পথে আহবান
নীল আকাশ
রোদেলা আকাশ
শেষ পর্যন্ত
মিথ্যা ডাইরি
ইবনে সিনা হা

ফেসবুক নামের তালিকা

আজও মনে পড়ে,
পারুল বেনু,
মেঘলা আকাশ,
মায়াপরী,
ভালোবাসি তোমায়,
আজও মনে পড়ে স্মৃতি,
অভিমানী আকাশ,
জিবনের আয়না,
দুপুরের সেই কালো মেঘ,
আকাশ কেন মেঘলা,
বেদের মেয়ে জোৎস্না,
গরিবের মেয়ে,
শিমুল জাহান,
বৃষ্টি তাসলিম
তাসলিমা নাসরিন
ঈপ্সিতা শর্মা
ঈপ্সিতা খান
আকাশ কেনো মেঘলা,
মৌটুসী,
মৌটুপী,
কাজের মেয়ে রোকেয়া,
ভালোবাসা কেন অসহায়,

ফেসবুক নামের স্টাইল

Tëra Dïwãñã
†hê £ïgh†êr
ⓐⓛⓞⓝⓔ
ⓛⓞⓥⓔⓡ
ⓣⓗⓔ ⓕⓘⓖⓗⓣⓔⓡ
κïηg ⊕ƒ κïηgpērfē¢t
Ş๓໐kēr
PΣЯFΣᄃƬ ƧMӨKΣЯ
🅂🄸🄻🄴🄽🅃 🄺🄸🄻🄻🄴🅁
₴₮ɎⱠł₴Ⱨ ₱ɄⱠ₳
έķ νίĻĻάίή
вяαη∂ε∂ кαмιηα
ђคгค๓кђ๏г
ℓιғε αη∂ мυsιc

কিছু কষ্টেরফেসবুক নামের

কষ্ট কেন ভালোবাসায়?
কষ্টময় ভালোবাসা
ক্লান্ত জীবনপথ
সুখের জিবনের কস্ট
জিবনটা বেদনা
মনের কষ্ট
অনুভূতির কষ্ট
নীল কষ্ট
ভালোবাসার কষ্ট
অলিখিত কষ্ট
অন্ধকারছন্ন জীবন
একলা পথিক
জীবনটাই অন্ধকার
আমি ভালো নাই
সাথীহারা বেদনা

ফেসবুক আইডির নাম ছেলেদের

আজম খান
আহমেদ পারভেজ
নাহিদ মুরাদ
নিতেশ মন্ড
কামাল হোসেন বাহার
তৌহিদ আফ্রিদি
সোলায়মান সুখন
আনোয়ারুল হক
সোহেল রানা
শাকিব খানসাজিব খান
হাসান উল্লাহ জামান
একলা জীবনপ্রেমহিন বালক
পরিবারের ছোট ছেলে
ছেকা খোর
আরিয়ান
প্রেম মানে যন্ত্রনা
বুঝলি না রে পাগলি
আজও ভালোবাসি তোমায়
কেন এত অবহেলা
কষ্ট গুলো আমারই
সুখে থেকো ছলনাময়ী
উপহাসের পৃথিবী
বায়েজিদ বোস্তামী,
আহসান হাবীব,
আব্দুল্লাহ করীম,
আরফিন সাহেল সুর্য,
রক্ত ক্ষরন,
আহসানুল হক্
মুহন হাসনাত
এস এ তন্ময়
অভিমানী বালক,
অতৃপ্ত আত্মা,
ইমদাদুল মিলন,
সায়েম মাহমুদ
সাকিব মুক্তাদীর,
আহমেদ জামান
স্পর্শের ছায়া তুমি
বেকাপ স্টোরি
স্বপ্নবিলাসী রিফাত
সাব্বির হোসেন রাফসান
হাসান আফ্রিদি
শেখ নাজিম
তারিক আনোয়ার
আহসান আহ্মেদ রিমন
মাহফুজ জাকারিয়া
শাহরিয়ার প্রিন্স
প্রিন্স সালমান
পাপী বান্দা রিফাত
নামবিহীন বালক
ইমরান হাশমি
জাবের ইবনে হাইয়ান
আজম খান
আশরাফুল আলম বাবু
আবু তালহা
মনিরুল শাহ আপেল
মোঃ নাজমুস সাকিব
ইমরান চৌধুরি
মির্জা জাফরুল্লাহ
ঢেলে দেই

ফেসবুক কিছু কাব্যিক নাম

ভুলের সাথে বসত আমার
কষ্টের স্মৃতি ভুলবো কিভাবে এই অবেলায়?
তোমার জন্য এই পরাধীনতা
তবে কি সুখে আছো?
পড়েছি প্রমে প্রথম দেখায়
আনমন এই দিল তোমায় খুঁজে
হ্দয়ও পিন্জিরার পোষা পাখি
দুঃখ কেন এই অবেলায়?
কষ্টের কবি
চলে যাও অবেলায়
ভালোবেসেছো তো মরেছো

মেয়েদের কিছু কাব্যিক নাম

শারীতেই নারী
দস্যি মেয়ে
পর্দাশীল মেয়ে
বসন্তের মেয়ে
মেঘকন্যা
কালো মেয়ে মানেই আলো
কাশবনের কন্যা
অনুভুতির কাব্যকন্যা
অনিন্দ কন্যা
বসন্তের পথে আমি
অরুন্ধতী
শৌখিন কন্যা
ময়ুর কন্যা
ট্যালেন্ডেট কইন্যা
বিস্তৃর্ন এই মন

ফেসবুকের আজব নাম 

তোমায় আর কাদাবো না
একটা প্রশ্ন করার ছিলো
আমি একা থাকতে চাইনা
আমাকে কষ্ট দাও কেন
আমিত ভালানা ভালে লইয়া থাকো
অতীতের পথে আমি
কালামের বউ ডিম বেচি
পায়খানা আক্তার গু
স্পর্শহীন মা
ভার্জিন বাসর রাতে
ভদ্র লুইচ্ছা

শেষ কথা

এই আর্টিকেল টি ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন, আর্টিকেলে কোন ভুল থাকলে তা আমরা সমাধান করার চেষ্টা করবো। আমাদের দরিদ্র আইটি ওয়েবসাইটের সকল পোস্ট সবার আগে পেতে Google News ফলো করে রাখুন।

Post a Comment

Previous Next

نموذج الاتصال

This Template Designed By E10Script