খেজুর সম্পর্কে রাসূলের (সাঃ) হাদিস
সা’দ (রাঃ) তাঁর পিতা থেকে বর্ণিততিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেকদিন সকালবেলায় সাতটি আজওয়া (উৎকৃষ্ট) খেজুর খাবে, সেদিন কোন বিষ ও যাদু তার ক্ষতি করবে না।
আধুনিক প্রকাশনী- ৫০৪২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৯৩৮) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৪৪৫।
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
<b>{tocify} $title={Table of Contents}</b>
সুস্থ থাকতে কে না চায় আমরা সবাই চাই সুস্থ থাকতে এবং নিজেকে শক্তিশালী করতে। সুস্থ থাকতে চাইলে অবশ্যই প্রতিদিন পাঁচ থেকে সাতটি খেজুর খেতে হবে। খেজুরের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি। খেজুর আপনার শরীরকে সতেজ এবং ফুরফুরে রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার ফলে যেকোনো রোগ থেকে দূরে থাকা যাবে।
সুস্থ থাকতে কে না চায় আমরা সবাই চাই সুস্থ থাকতে এবং নিজেকে শক্তিশালী করতে। সুস্থ থাকতে চাইলে অবশ্যই প্রতিদিন পাঁচ থেকে সাতটি খেজুর খেতে হবে। খেজুরের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি। খেজুর আপনার শরীরকে সতেজ এবং ফুরফুরে রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার ফলে যেকোনো রোগ থেকে দূরে থাকা যাবে।
খেজুরের কয়েকটি গুনাগুন
- খেজুরে প্রাকৃতিক মিষ্টি রয়েছে। এতে রয়েছে গ্লুকোজ শুক্রোজ এগুলো শরীরে দ্রুত এনার্জী বাড়াতে সাহায্য করে।
- খেজুরে থাকা সেলেনিয়াম, ম্যাগনিজ কপার ও ম্যাগনেসিয়াম শরীরের হাড় মজবুত রাখে।
- খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক প্রোটিন যা শরীরকে শক্তিশালী করে তোলে।
- খেজুরে রয়েছে ভিটামিন বি১ বি২ বি৩ বি৫। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি এর উপস্থিতি।
- যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। নিয়মিত খেজুর খাওয়ার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। এবং হজমের সমস্যা সমাধান হবে।
- খেজুরে কোন প্রকারের ফ্যাট বা খারাপ কোলেস্টেরল নেই। তাই নিয়মিত খেজুর খেলে মেদ বা ভুঁড়ি বাড়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
- খেজুরে থাকা সোডিয়াম ও পটাশিয়াম দেহের উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
- দেহের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে। শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।
খেজুরের অপকারিতা
উপকারী ফল অনেক সময় ক্ষতিও নিয়ে আসতে পারে। তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার। আমাদের মধ্যে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা খেজুর খাওয়ার আগে ডক্টরের পরামর্শ নিন। আবার যাদের শরীরে পটাশিয়ামের পরিমান বেশি তারা খেজুর খাওয়ার বেপারে সতর্ক থাকবেন।