পৃথিবীতে শুরু হয়েছে গিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI-এর যুগ। স্মার্ট হোম ডিভাইস থেকে শুরু করে ই-মেল রাইটার, ক্যালেন্ডার, ফিটনেস বা ই-কমার্স— AI আজকাল সমস্ত কাজ সহজ করে দিতে সর্বত্র হাজির।
আসলে, কম্পিউটারকে দ্রুত কাজ করার শক্তি দেয় AI এবং মেশিন লার্নিং। তা সে ই-মেল লেখা হোক বা কোনও চলচ্চিত্র বা গান, এই প্রযুক্তি বহু ক্ষেত্রেই কার্যকর হতে পারে। AI ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট যেমন গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যালেক্সা এবং সিরি-র মতো অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে, বাস্তবে যা খুবই কার্যকর। শুধু তাই নয়, আজকাল বহু বাড়িতেই রয়েছে AI ভিত্তিক স্মার্ট ক্যামেরা, স্মার্ট অ্যসিস্ট্যান্ট, রান্নাঘরের সরঞ্জাম, স্মার্ট থার্মোস্ট্যাট এবং স্মার্ট প্লাগ ইত্যাদি।
খাদ্য সরবরাহে AI:- AI অ্যালগরিদম প্রয়োগ করে, বিভিন্ন স্থানে পৌঁছাতে কত সময় লাগবে তা জানা যায়। কেউ খাদ্য বিতরণ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকলে তাঁর পক্ষে কাজ করা সহজ হতে পারে। গ্রাহকদের কাছে দ্রুত ও সহজে তাজা খাবার পৌঁছে দেওয়া যাবে।
অনলাইন কেনাকাটায় AI:- অনলাইন শপিং-এর ক্ষেত্রে AI-এর সাহায্যে গ্রাহকের ডেটা বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। গ্রাহকের ডেটা বিশ্লেষণ করে, AI অ্যালগরিদম ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারে যে, গ্রাহক কোন পণ্যটি কিনবেন। এটি খুচরা বিক্রেতাদের সাহায্য করবে, যাতে তাঁরা সফল বাণিজ্যিক পরিকল্পনা করেন এবং ব্যয় কমাতে পারেন।
নেভিগেশনে AI:- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে রোড-ম্যাপিং ১০ গুণ দ্রুত করা যেতে পারে। AI এবং নেভিগেশন ডেটার সাহায্যে ট্র্যাফিকের পূর্বাভাস দেওয়া যেতে পারে। এমনকী নির্দিষ্ট রুটও স্থির করা যায়। বিকল্প রুটের সুপারিশ করতে পারে।
সময়সূচীতে AI:- শিডিউল বা ব্যবস্থাপক হিসেবে AI ভিত্তিক সফটওয়্যারের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
ফিটনেসে AI:- IoT (ইন্টারনেট অফ থিংস) ভিত্তিক সেন্সর এবং AI চালিত স্মার্টওয়াচগুলি বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহারকারীর শরীর কীভাবে প্রতিক্রিয়া তৈরি করে, ট্র্যাক করতে পারে। এতে ব্যবহারকারী তাঁর ব্যায়ামের পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে পারেন।
আসলে, কম্পিউটারকে দ্রুত কাজ করার শক্তি দেয় AI এবং মেশিন লার্নিং। তা সে ই-মেল লেখা হোক বা কোনও চলচ্চিত্র বা গান, এই প্রযুক্তি বহু ক্ষেত্রেই কার্যকর হতে পারে। AI ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট যেমন গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যালেক্সা এবং সিরি-র মতো অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে, বাস্তবে যা খুবই কার্যকর। শুধু তাই নয়, আজকাল বহু বাড়িতেই রয়েছে AI ভিত্তিক স্মার্ট ক্যামেরা, স্মার্ট অ্যসিস্ট্যান্ট, রান্নাঘরের সরঞ্জাম, স্মার্ট থার্মোস্ট্যাট এবং স্মার্ট প্লাগ ইত্যাদি।
জেনে নেওয়া যাক AI দিয়ে কী কী কাজ করা যায়:
ই-মেল লেখা:- এই মুহূর্তে বাজারে অনেক ChatGPT ভিত্তিক অ্যাপ রয়েছে, যেগুলি ওই কম্পিউটারের শেষতম প্রসঙ্গ বিশ্লেষণ করে ই-মেল তৈরি করে ফেলতে পারে। যাঁরা পেশাদার হিসেবে ই-মেল জেনারেটর করেন এটি তাঁদের প্রচুর সময় বাঁচাতে পারে।খাদ্য সরবরাহে AI:- AI অ্যালগরিদম প্রয়োগ করে, বিভিন্ন স্থানে পৌঁছাতে কত সময় লাগবে তা জানা যায়। কেউ খাদ্য বিতরণ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকলে তাঁর পক্ষে কাজ করা সহজ হতে পারে। গ্রাহকদের কাছে দ্রুত ও সহজে তাজা খাবার পৌঁছে দেওয়া যাবে।
অনলাইন কেনাকাটায় AI:- অনলাইন শপিং-এর ক্ষেত্রে AI-এর সাহায্যে গ্রাহকের ডেটা বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। গ্রাহকের ডেটা বিশ্লেষণ করে, AI অ্যালগরিদম ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারে যে, গ্রাহক কোন পণ্যটি কিনবেন। এটি খুচরা বিক্রেতাদের সাহায্য করবে, যাতে তাঁরা সফল বাণিজ্যিক পরিকল্পনা করেন এবং ব্যয় কমাতে পারেন।
নেভিগেশনে AI:- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে রোড-ম্যাপিং ১০ গুণ দ্রুত করা যেতে পারে। AI এবং নেভিগেশন ডেটার সাহায্যে ট্র্যাফিকের পূর্বাভাস দেওয়া যেতে পারে। এমনকী নির্দিষ্ট রুটও স্থির করা যায়। বিকল্প রুটের সুপারিশ করতে পারে।
সময়সূচীতে AI:- শিডিউল বা ব্যবস্থাপক হিসেবে AI ভিত্তিক সফটওয়্যারের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
ফিটনেসে AI:- IoT (ইন্টারনেট অফ থিংস) ভিত্তিক সেন্সর এবং AI চালিত স্মার্টওয়াচগুলি বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহারকারীর শরীর কীভাবে প্রতিক্রিয়া তৈরি করে, ট্র্যাক করতে পারে। এতে ব্যবহারকারী তাঁর ব্যায়ামের পরিকল্পনা পরিবর্তন করতে পারেন।